গোলাপগঞ্জে যে প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলোতে নেই শহিদ মিনার

প্রকাশিত: ৯:৩০ অপরাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ৭, ২০২০

গোলাপগঞ্জে যে প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলোতে নেই শহিদ মিনার
২০১ Views

প্রতিনিধি/ গোলাপগঞ্জঃঃ
ভাষার মাস ফেব্রুয়ারি মাস। আর ২১ শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস।  এ মাসের ২১ তারিখ মহান শহিদ দিবস ও আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবস।

 

১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি প্রথম পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠীর রক্তস্নাত রোসানলে পড়ে নিরস্ত্র স্বাধীনচেতা বাঙালিরা। মাতৃভাষার জন্য জীবন বাজি রাখে একমাত্র বাঙালিরাই। বিশ্বের আর কোথাও ভাষার জন্য জীবন দিতে হয়নি। একমাত্র বাঙালিরাই দেখিয়ে দেয় দাবি আদায়ের পথপরিক্রমা। এরপর থেকে নানা আন্দোলন সংগ্রাম পেড়িয়ে আসে ১৯৭১। একাত্তরের যুদ্ধেই চুড়ান্ত বিজয় অর্জনও সম্ভব হয়েছিল।

 

ভাষা আন্দোলনের মহান প্রতীক হয়ে বিশ্বের বুকে দাঁড়িয়ে রয়েছে শহিদ মিনার। ভাষা শহিদদের আত্মত্যাগের স্মৃতিকে অমর করে রাখতে ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজের হোস্টেল প্রাঙ্গণে তৈরী করা হয় স্মৃতিস্তম্ভ। পরে এটাই শহিদমিনার হিসেবে সুপরিচিতি লাভ করে। এই শহিদমিনার তৈরির পেছনেও রয়েছে সুদীর্ঘ ইতিহাস।

 

ইতিহাসের পাতা থেকে জানা যায়, দেশভাগের পর থেকেই ভাষার দাবিতে বিভক্ত হয়ে পড়ে পাকিস্তান। পূর্ব পাকিস্তাানের প্রায় ৯৯শতাংশ মানুষের একমাত্র ভাষা ছিল বাংলা। কিন্তু বাংলা ভাষাভাষীদের উপর উর্দু ভাষাকে চাপিয়ে দেয়ার প্রতিবাদী হয়ে ওঠে বাঙালিরা।

 

১৯৪৭ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বরে ভাষার দাবিতে বিক্ষোভ শুরু হলেও ১৯৪৮ সালের মার্চ মাসে আন্দোলনে তুমুল আকার রূপ নেয়, যা ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি চরমভাবে আত্মপ্রকাশ পায়। ওইদিন সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা ১৪৪ ধারা অমান্য করে রাজপথে বেরিয়ে পড়লে পুলিশ তাদের ওপর গুলি চালায়। এতে সালাম, বরকত, রফিক, জব্বারসহ বেশ কয়েকজন ছাত্র-যুবক নিহত হন।

 

এ ঘটনার প্রতিবাদে ক্ষুব্ধ ঢাকাবাসী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হোস্টেলে সমবেত হন। নানা অত্যাচার সত্তে¡ও ছাত্রদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষও প্রতিবাদ জানাতে পরের দিন ২২ ফেব্রুয়ারি পুনরায় রাজপথে নেমে আসে। তারা মেডিকেল কলেজ হোস্টেল প্রাঙ্গণে শহিদদের জন্য অনুষ্ঠিত গায়েবি জানাযায় অংশ নেয়। ভাষাশহিদদের স্মৃতিকে অমর করে রাখার জন্য ২৩ ফেব্রুয়ারি রাতের মধ্যেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হোস্টেল প্রাঙ্গণে গড়ে তোলা হয় একটি স্মৃতিস্তম্ভ, যা তৎকালিন সরকার ২৬ ফেব্রুয়ারি গুড়িয়ে দেয়।

 

প্রথম শহিদমিনার নির্মাণ হয়েছিল তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্তে অতিদ্রুত ও অপরিকল্পিতভাবে। ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্ররা ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি বিকেলে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ শুরু করে রাত্রির মধ্যে তা সম্পন্ন করে। শহিদমিনারটি ছিল ১০ ফুট উচ্চতা ও ৬ ফুট চওড়া।

 

অত্যন্ত দু:খজনক হলেও সত্য যে ভাষা আন্দোলনের ৬৮ বছর পেরিয়ে গেলেও এখনও মহান ২১ শে ফেব্রুয়ারিতে ভাষা শহিদদের পুষ্পস্তবকের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করার জন্য গোলাপগঞ্জ উপজেলার ১৮০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ১৭০টি বিদ্যালয়ে ভাষা শহিদদের স্মৃতিস্মম্ভ শহিদমিনার নেই। নতুন প্রজন্মের কাছে বাংলা ভাষা ও শহিদদের স্মৃতি স্মারক শহিদমিনার না থাকায় সচেতন মহল হশাতা প্রকাশ করছেন। সরকার দেশের উন্নয়নের জন্য প্রচুর অবদান রাখলেও ভাষা শহিদদের স্মৃতি শহিদমিনার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে না থাকায় তারা দু:খ প্রকাশ করেন।

 

সচেতন মহল মনে করেন শিশুর মৌলিক শিক্ষার কেন্দ্র্র বিন্ধু হচ্ছে প্রাথমিক বিদ্যালয়। সেখানে যদি শহিদমিনার না থাকে তাহলে আজকের শিশুকে কীভাবে দেশে প্রেমে উদ্বুদ্ধ করা যাবে। কোমলমতি শিশুকে প্রথমে মাতৃভাষা ও ভাষা শহিদদের স্মরন করতে শেখাতে হবে। এদেশে যত আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে সবই ৫২’র ভাষা আন্দোলনের হাত ধরে হয়েছে।

 

এ ব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা অফিসার দেওয়ান নাজমুল আলম সবুজ সিলেটকে জানান ১৮০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ১৭০টি বিদ্যালয়ে শহিদমিনার রয়েছে। মাতৃভাষা ও ভাষা শহিদদের স্মরনে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে শহিদমিনার স্থাপন করা খবুই প্রয়োজন। এতে কোমলমতি শিশুরা ৫২’র ভাষা আন্দোলন সর্ম্পকে জানতে পারবে। বড় হয়ে তারা দেশে প্রেমে উদ্বুদ্ধ হবে।

 

লক্ষণাবন্দ ইউনিয়নের মুকিতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক ও ২০১৮ সালে জেলা শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক মো: খসরু মিয়া বলেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রতি সরকার খুবই আন্তরিক। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বিভিন্ন উন্ন্য়নের পাশাপাশি প্রতিটি বিদ্যালয়ে ১টি শহিদমিনার স্থাপন করা এখন সময়ের দাবী। এতে বড় হয়ে কোমলমতি শিশুরা দেশ প্রেমে উদ্বুদ্ব হবে।

 

আমুড়া বাঙালিগুল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক মো. জাফর ইকবাল বলেন ২৩ স্মৃতি শহিদমিনার বিদ্যালয় থেকে অনেক দুর হওয়ায় ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের নিয়ে যাওয়া ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় শিশুরা সেখানে সব সময় যেতে পারিনা। বিদ্যালয় পর্যায়ে শহিদমিনার স্থাপন করা হলে খুবই ভালো হয়। দেশ দিনদিন এগিয়ে যাচ্ছে সরকার ইচ্ছা করলে প্রতিটি বিদ্যালয়ে ১টি শহিদন মিনার স্থাপন করা সম্ভব।

 

ভাদেশ্বর ইউনিয়নের মাইজভাগ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মিফতাহ উদ্দিন বলেন শহিদমিনার নতুন প্রজন্মের জন্য খুবই প্রযোজন। বিশেষ করে ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২৬শে মার্চ পুস্পস্তবক দেয়ার জন্য বিদ্যালয়ে শহিদমিনার না থাকায় কোমলমতি শিশুদের কে নিয়ে দুরে কোনো শহিদমিনারে যেতে পারি না।

 

বিদ্যালয় গুলো হচ্ছে

বাঘা ইউনিয়ন: পূর্ব বাঘা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, গোলাপনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পরগনা বাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, উত্তর গোলাপনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাঘা -১ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দক্ষিণ বাঘা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পালান ডুলি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাঘা-২ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মজিদপুর জালাল নগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, হেতিমগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, লালনগর হাকিম আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পূর্ব গাও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পশ্চিম গাও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, হাজী আব্দুল করিম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, জহির উদ্দিন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সোনাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, নলুয়া কান্দিগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কালাকোনা রামগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

 

গোলাপগঞ্জ ইউনিয়ন: রানাপিং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চৌঘরী গোয়াসপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ফাজিলপুর -২ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কালিদাস পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, খলা গ্রাম শেরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, রায়গড় -২ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, গোয়াসপুর কুতুব আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, রানাপিং গোয়াসুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কারখানা বাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

 

ফুলবড়ী ইউনিয়ন: হেলিমিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, লরিফর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, হাজীপুর -১ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বরায়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মোল্ল্াগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বরায়া উত্তরভাগ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাইজভাগ মগফুরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মনসুরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কায়স্থ গ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দক্ষিণ মদন গৌরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, রফিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মহিবুর রহমান চৌধুরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

 

লক্ষীপাশা ইউনিয়ন: জাঙ্গাল হাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পালপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, নুরানিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মুরাদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সদানন্দ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মদন গৌরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, উত্তর জাঙ্গাল হাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কুতুবিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সুজাতিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ঘোষগাও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাউশি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শাহ হক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কতোয়ালপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

 

বুধবারীবাজার ইউনিয়ন: কে.কে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বহর গ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, হাজীপুর-১ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,কালিজুরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, জালালাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাগিরঘাট-২ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বনগ্রাম কালিডহর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাণীগাজী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চন্দরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

 

ঢাকাদক্ষিণ ইউনিয়ন: পশ্চিম নিশ্চিন্ত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বারকোট -২ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দক্ষিণ রায়গড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সুনামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, উত্তর কানিশাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, রায়গড়-১ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ঢাকাদক্ষিণ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, রফিকুন্নেছা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কানিশাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কানিশাইল চৌধুরীপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, খর্দাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বারকোট-১ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ইসলামপুর মোতাহার আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দক্ষিন সুনামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পশ্চিম রায়গড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

 

লক্ষণাবন্দ ইউয়িন: মুকিতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, নিশিন্ত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চক্রবর্তী পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, নোয়াই-১ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাল্য সখা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পুরানপড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ফুলসাইন্দ -১ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, করগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, নিজ লক্ষণাবন্দ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, উত্তর লক্ষণাবন্দ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চৌধুরী বাজার-১ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চৌধুরী বাজার-২ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পূর্ব ফুলসাইন্দ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ফুলসাইন্দ-২ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কাজীপড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মুকিতলা কৈলাশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চক গ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, এলবি গ্রীন ফ্লাওয়ার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কালাম একাডেমি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দক্ষিণভাগ চকদৌলতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

 

ভাদেশ্বর ইউনিয়ন: নালিউরি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পূর্বভাগ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পূর্বভাগ ফকির টুল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাইজভাগ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দক্ষিনভাগ-২ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পশ্চিম ভাগ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কুড়রি বাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, তেরাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মেহেরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কাউয়াটিকি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, নয়াবাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, খমিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মীরগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ফতেপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শেখপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, হাওর তলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, নিয়াগুল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শাহ আব্দুল্লাহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সলিমাখানম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, গোয়াসপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দক্ষিণভাগ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আচিনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কলাশহর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ভাদেশ্বর মড়ার কিয়ার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

 

আমুড়া ইউনিয়ন: ডামপাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আমনিয়া -১ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আমনিয়া-২ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কদম রসুল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আমুড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শিলঘাট-২ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, উপর ঘাগুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সুন্দিশাইল-২ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আমড়া বাঙালিগুল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শিবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

 

বাদেপাশা ইউনিয়ন: ছয়ঘরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আলমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মোল্লারচক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাগলা-২ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ডেপুটি বাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সুপাটেক -১ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সুপাটেক-২ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাগলা দক্ষিণপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, নোয়াই-২ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাগলা -১ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আমকোনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কালাইম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, খাগাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আমকোনা-২ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাদেপাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

 

শরীফগঞ্জ ইউনিয়ন: খাটকাই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পানিআগা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মেহেরপুর-১ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, রাংজিয়ল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, নুরজাহানপুর-১ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, নুরজাহানপুর-২ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পনাইরচক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পশ্চিম খাটকাই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কদুপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বসন্তপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কাদিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দক্ষিণ পানাইরচক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ইসলামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দক্ষিণ ইসলামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

 

গোলাপগঞ্জ পৌরসভা: ইয়াগুল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দাড়িপাতন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, রনকেলী -১ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, রনকেলী-২ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, রণকেলী নয়াগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ঘোগারকুল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ফুলবাড়ী-, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সৈয়দ তানভীর হোসেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, জমির উদ্দিন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়

Spread the love

Follow us

আর্কাইভ

March 2024
M T W T F S S
 123
45678910
11121314151617
18192021222324
25262728293031