সিলেট ৪ঠা অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৯শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ১২:৫৫ অপরাহ্ণ, মার্চ ২৮, ২০২০
লন্ডন বাংলা ডেস্কঃঃ
কোভিড-১৯ ভাইরাসের কারণে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে অবস্থানরত যুক্তরাজ্যের নাগরিকদের দেশে ফেরত যেতে জরুরিভাবে দেশটির আহ্বান জানিয়েছে ঢাকাস্থ ব্রিটিশ হাইকমিশন। অন্যদিকে যুক্তরাজ্যের লন্ডন ও ম্যানচেস্টার রুটে ফ্লাইট আগামী ৩০ মার্চ থেকে সাতদিনের জন্য স্থগিত ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ বিমান কর্তৃপক্ষ। এই দুই সিদ্ধান্তে উভয় সংকটে পড়েছেন বাংলাদেশে অবস্থানরত ব্রিটিশ নাগরিকরা।
শুক্রবার (২৭ মার্চ) বিকেলে ব্রিটিশ নাগরিকদের দ্রুত নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার আহবান জানায় ঢাকাস্থ দূতাবাস। এ সংবাদে সিলেটে অবস্থানরত অনেক যুক্তরাজ্য প্রবাসী বিভিন্ন ট্রাভেলস মালিকদের সাথে যোগাযোগ করেন। তবে বিমানের তরফ থেকে আসে অন্যধরণের ঘোষণা।
জানা গেছে, যুক্তরাজ্যে সবচেয়ে বেশি বসবাস করেন সিলেটের লোকজন। সিলেটে বর্তমানে অবস্থান করছেন যুক্তরাজ্য থেকে আসা কয়েক হাজার লোক। বিমানের এ ফ্লাইট বন্ধ হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন তারা। বাংলাদেশ থেকে আর কোন এয়ারলাইন্সের বর্তমানে চালু না থাকায় তারা যুক্তরাজ্যে ফিরতে পারছেন না।
সিলেটস্থ বিমান অফিস থেকে জানানো হয়, আগামী ৩০ মার্চ ঢাকা থেকে লন্ডন ও ম্যানচেস্টার রুটে দু’টি ফ্লাইট যাবে এবং পরদিন (৩১ মার্চ) ফেরত আসবে। তবে সে ফ্লাইট দু’টো সিলেটে আসবে না, ঢাকায় অবতরণ করবে। এরপর থেকে এক সপ্তাহের জন্য সিলেটে আসা-যাওয়ার সব ফ্লাইট বন্ধ থাকবে। এক সপ্তাহ পরে পরবর্তী অবস্থা বিবেচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
সিলেটের লতিফ ট্রাভেলসের পরিচালক জহিরুল ইসলাম চৌধুরী শিরু সিলেটভিউকে জানান, অন্যান্য এয়ারলাইন্স বন্ধ থাকায় বিমানের উপর ভরসা ছিল যাত্রীদের। অন্যদিকে ব্রিটিশ হাইকমিশনের তাদের নাগরিকদের দ্রুত দেশ ছাড়ার আহবান জানিয়েছে। তাড়াতাড়ি যুক্তরাজ্যে ফেরত যাওয়া এবং একইসাথে ফ্লাইট বন্ধ হওয়ার সিদ্ধান্তে সিলেটে অবস্থানরত যুক্তরাজ্য প্রবাসীরা উভয় সংকটে পড়েছেন।
সিলেটে অবস্থানরত যুক্তরাজ্য প্রবাসী জনি আহমদ জানান, এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি দেশে ফেরার টিকেট করে বাংলাদেশে পরিবারসহ এসেছিলেন তিনি। শুক্রবার বিকেলে ব্রিটিশ হাইকমিশনের পক্ষ থেকে তাদের দ্রুত দেশে ফিরে যাওয়ার আহবান জানানো হয়েছে। সন্ধ্যায় বিমানের সকল ফ্লাইট স্থগিত করা হয়েছে বলে জানতে পেরেছেন তিনি। পরিস্থিতি বিবেচনায় সরকারের উদ্যোগ নিতে অনুরোধ জানান তিনি।
জানা গেছে, যাত্রী সংকট ও স্ব স্ব দেশের নিষেধাজ্ঞার কারণে ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক সব রুটে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত ফ্লাইট বন্ধ করেছে বিমান। পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ রুটের সব ফ্লাইট চলাচলও বন্ধ রয়েছে।
কোভিড-১৯ ভাইরাসের কারণে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে অবস্থানরত যুক্তরাজ্যের নাগরিকদের দেশে ফেরত যেতে জরুরিভাবে দেশটির আহ্বান জানিয়েছে ঢাকাস্থ ব্রিটিশ হাইকমিশন। অন্যদিকে যুক্তরাজ্যের লন্ডন ও ম্যানচেস্টার রুটে ফ্লাইট আগামী ৩০ মার্চ থেকে সাতদিনের জন্য স্থগিত ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ বিমান কর্তৃপক্ষ। এই দুই সিদ্ধান্তে উভয় সংকটে পড়েছেন বাংলাদেশে অবস্থানরত ব্রিটিশ নাগরিকরা।
শুক্রবার (২৭ মার্চ) বিকেলে ব্রিটিশ নাগরিকদের দ্রুত নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার আহবান জানায় ঢাকাস্থ দূতাবাস। এ সংবাদে সিলেটে অবস্থানরত অনেক যুক্তরাজ্য প্রবাসী বিভিন্ন ট্রাভেলস মালিকদের সাথে যোগাযোগ করেন। তবে বিমানের তরফ থেকে আসে অন্যধরণের ঘোষণা।
জানা গেছে, যুক্তরাজ্যে সবচেয়ে বেশি বসবাস করেন সিলেটের লোকজন। সিলেটে বর্তমানে অবস্থান করছেন যুক্তরাজ্য থেকে আসা কয়েক হাজার লোক। বিমানের এ ফ্লাইট বন্ধ হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন তারা। বাংলাদেশ থেকে আর কোন এয়ারলাইন্সের বর্তমানে চালু না থাকায় তারা যুক্তরাজ্যে ফিরতে পারছেন না।
সিলেটস্থ বিমান অফিস থেকে জানানো হয়, আগামী ৩০ মার্চ ঢাকা থেকে লন্ডন ও ম্যানচেস্টার রুটে দু’টি ফ্লাইট যাবে এবং পরদিন (৩১ মার্চ) ফেরত আসবে। তবে সে ফ্লাইট দু’টো সিলেটে আসবে না, ঢাকায় অবতরণ করবে। এরপর থেকে এক সপ্তাহের জন্য সিলেটে আসা-যাওয়ার সব ফ্লাইট বন্ধ থাকবে। এক সপ্তাহ পরে পরবর্তী অবস্থা বিবেচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
সিলেটের লতিফ ট্রাভেলসের পরিচালক জহিরুল ইসলাম চৌধুরী শিরু জানান, অন্যান্য এয়ারলাইন্স বন্ধ থাকায় বিমানের উপর ভরসা ছিল যাত্রীদের। অন্যদিকে ব্রিটিশ হাইকমিশনের তাদের নাগরিকদের দ্রুত দেশ ছাড়ার আহবান জানিয়েছে। তাড়াতাড়ি যুক্তরাজ্যে ফেরত যাওয়া এবং একইসাথে ফ্লাইট বন্ধ হওয়ার সিদ্ধান্তে সিলেটে অবস্থানরত যুক্তরাজ্য প্রবাসীরা উভয় সংকটে পড়েছেন।
সিলেটে অবস্থানরত যুক্তরাজ্য প্রবাসী জনি আহমদ জানান, এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি দেশে ফেরার টিকেট করে বাংলাদেশে পরিবারসহ এসেছিলেন তিনি। শুক্রবার বিকেলে ব্রিটিশ হাইকমিশনের পক্ষ থেকে তাদের দ্রুত দেশে ফিরে যাওয়ার আহবান জানানো হয়েছে। সন্ধ্যায় বিমানের সকল ফ্লাইট স্থগিত করা হয়েছে বলে জানতে পেরেছেন তিনি। পরিস্থিতি বিবেচনায় সরকারের উদ্যোগ নিতে অনুরোধ জানান তিনি।
জানা গেছে, যাত্রী সংকট ও স্ব স্ব দেশের নিষেধাজ্ঞার কারণে ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক সব রুটে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত ফ্লাইট বন্ধ করেছে বিমান। পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ রুটের সব ফ্লাইট চলাচলও বন্ধ রয়েছে।