সিলেট ২০শে জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৬ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ১:৩৫ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ৩, ২০২৪
লন্ডন বাংলা ডেস্কঃঃ
প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক পদে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা ২০১৯ অনুযায়ী শূন্য পদের ভিত্তিতে পিটিশনারদেরকে কেন নিয়োগ হবে না তা জানতে চেয়ে বিবাদীদের প্রতি চার সপ্তাহের রুল জারি করছেন আদালত। প্রাথমিক গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, মহাপরিচালকসহ তিনজনকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
হাইকোর্টের মাননীয় বিচারপতি ফারহা মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর দ্বৈত বেঞ্চ রবিবার প্রাথমিক শুনানি শেষে এই রুল জারি করেন। একই সাথে দুইশ আটটি পদ পিটিশনারদের জন্য তাদের সংশ্লিষ্ট উপজেলায় সংরক্ষিত রাখার জন্য নির্দেশনা প্রদান করেছেন। রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট সিদ্দিক উল্লাহ মিয়া।
আইনজীবী সিদ্দিক উল্লাহ মিয়া বলেন, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর ২০২৩ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারী ২১ টি জেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারি শিক্ষকদের শূন্য পদের বিপরীতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। উক্ত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির আলোকে আজকের ২শ ৮ জন রিট পিটিশনার আবেদন করেন।
যথারীতি রিটেন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয় পরবর্তীতে যথারীতি ভাইভা অংশগ্রহণ করে কিন্তু প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর তাদের প্রকাশিত সারকুলার শর্ত নম্বর ১০ এবং প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা ২০১৯ বিডি ৩ এর ৩ অর্থাৎ শূন্য পদের বিপরীতে নিয়োগ প্রদান না করে কম সংখ্যক প্রার্থী নিয়োগ প্রদানের জন্য সুপারিশ করে।
উক্ত নিয়োগের ফলে রিটকারীরা কোটা থাকা সত্ত্বেও বঞ্চিত হয় তাই তারা সংক্ষিপ্ত হয়ে মহামান্য হাইকোর্টে রিট পিটিশন দায়ের করলে প্রাথমিক শুনানি শেষে মহামান্য হাইকোর্টের উক্ত ধৌত বেঞ্চ আজকে এই রুল জারি করে এডভোকেট সিদ্দিক উল্লাহ মিয়া আরো বলেন, ইতিপূর্বে একই বিষয়ে মহামান্য হাইকোর্ট আপিল বিভাগের রায় রয়েছে আমি আশা করি রুল জারি হয়ে আসলে মামলাটি দ্রুত শুনানি হবে। আর আমার রিট পিটিশনারগণ ন্যায় বিচার পাবে নাম বল এটিএম. আতিকুর রহমান. মোহাম্মদ রেজোয়ানুল হক. মোহাম্মদ আরিফ. সেলিনা খাতুন. মৌরি বেগম. আবুল বাশার সহ ১৮ টি জেলার ২০৮ জন প্রার্থী এই রিটপিটেশন দায়ের করেন।