হাজী মো. ধন মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, দৌলতপুর ইউনিয়নের আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের নতুন ম্যানেজিং কমিটি দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে পূর্বের কমিটির কাছে বিদ্যালয় ও কলেজের আর্থিক হিসাব না চেয়ে প্রতিষ্ঠানের অফিস সহকারী ও শিক্ষিক আসমা শিকদারকে হিসাব দেয়ার জন্যে বারবার চাপ সৃষ্টি করে। তারা তাকে মানসিকভাবে অপমান, অপদস্থ ও হেনস্তা করে। এসব সহ্য করতে না পেরে তিনি গত ৮ জুলাই আত্মহত্যার পথ বেছে নেন।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ফজলুর রহমান, আবদুন নুর, আবুল কালাম তোতা মিয়া, জালাল মিয়া, লয়লুছ মিয়া, ইউনুছ মিয়া, দবির মিয়া, মকবুল শিকদার, শাহিন তালুকদার, ফয়েজ মিয়া, মখলিছ মিয়া, ছোরাব আলী, আলতাফুর রহমান, লিমন মিয়া, আহাদ মিয়া, ইকবাল শিকদার, নুরুল মিয়া, জাবেদ হোসেন, ইসলাম উদ্দিন, দিদার, সুলতান মিয়া, তাহিদ শিকদার, রাশেদ শিকদার, জামাল, জুমন, শামিম, সাইদুর, লিমন, নাজিম, সাজন, খায়রুল, জুনেল, রাসেল, সাইফুল শিকদার, আবদুল হান্নান, জাহেদ মিয়া, নিজামুল হক, আফিফুল ইসলাম, মখন শিকদার, আমির আলী, সুহেব মিয়া, লোকমান মিয়া, জয়নাল আহমদ, আবদুস সত্তার, আবদুল ওয়াছে, জাকির শিকদার, আফজাল শরিফ, মাছুম আহমদ, খালেদ আহমদ, অফিস সহকারী আসমা শিকদারের পুত্র রেদুওয়ান আহমদ রোহান সহ বিদ্যালয় ও কলেজের বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী।