প্রতিনিধি /গোলাপগঞ্জঃঃ
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বদরুল ইসলাম শোয়েব বলেছেন, সময়ের পরিবর্তনে অনেক কিছুর পরিবর্তন হয়। আর পরিবর্তনের সাথে খারাপ দিকগুলো পিছনে পড়ে ভালো বিষয়গুলো সামনে চলে আসে। যে সব প্রতিনিধিরা খারাপকে ঘৃণা করে গনমুখী ভালো বিষয়ের স্বাদ গ্রহন করে নিজেকে মানবকল্যাণে নিবেদিত করে সমাজকে এগিয়ে নেন, তারাই জনহৃদয়ে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকেন। কবির আহমদ মুসন নিজের পৈতৃক সম্পদ বিক্রি করে জনগনের উন্নতির জন্য তাঁর জীবন -যৌবনের গুরুত্বপূর্ণ সময়গুলো মানুষের কল্যাণে নিঃস্বার্থভাবে ব্যয় করেছেন। জনসেবার তালিকায় কবির আহমদ মুসন একজন আদর্শবান মানুষ।
তিনি তাঁর সাহস, সততা ও প্রজ্ঞাবান নেতৃত্ব দিয়ে সমাজকল্যাণে উদাহরণ রেখে গেছেন। নতুন প্রজন্মের কাছে মহান মুক্তিযুদ্ধের একজন বলিষ্ঠ সংঘঠক, যোদ্ধা ও গনমাুষের অকৃত্রিম বন্ধু হিসেবে নির্লোভ এই ত্যাগী জনপ্রতিনিধি নতুন প্রজন্মের মধ্যে অনুকরনীয় হয়ে থাকবেন।তিনি ১৬ জুলাই গোলাপগঞ্জের লক্ষীপাশা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রয়াত কবির আহমদ মুসন স্মরনে শোক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথাগুলো বলেন ।
লক্ষীপাশা নাগরিক সমাজ আয়োজিত বশির উদ্দিনের সভাপতিত্বে ছাদেকুজ্জামানের পরিচালনায় ইউপি সদস্য রুহেল আহমদের কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক হরি পদ দত্ত, নুরুল ইসলাম চৌধুরী, আরিফ আহমদ মজনু, মাহমুদ আহমদ,মাহতাব উদ্দিন জেবুল, শিক্ষক মোহাম্মদ আলী,ইউপি সচিব আব্দুল মুনিম,শাহজাহান আহমদ টিপু, আব্দর রহিম নান্টু, আব্দুল আলীম তুহিন, তাজুল ইসলাম, ইউপি সদস্য তারেক আহমদ, শিক্ষক মাহবুবুর রহমান শিবলু ও মরহুমের সন্তান কাবুজ আহমদ প্রমুখ। অনুষ্ঠান শেষে দোয়া পরিচালনা করেন লক্ষীপাশা বাজার জামে মসজিদের ইমাম কুতুব বিন হারিছ।
বার্তাপ্রেরক