সিলেট ১০ই জুন, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ | ২৭শে জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ৬:৫২ অপরাহ্ণ, মে ১৩, ২০২৩
লন্ডন বাংলা ডেস্কঃঃ
বাগেরহাটের শরণখোলায় বেড়িবাঁধের বাইরে থাকায় দুই হাজার পরিবার ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। এদিকে ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’র আতঙ্কে বঙ্গোপসাগর থেকে ফিশিংবোট ঘাটে ফিরে সুন্দরবনের বিভিন্ন খালে আশ্রয় নিয়েছে।
জানা যায়, ঘূর্ণিঝড়ের খবরে সাগরে মাছধরা বন্ধ রেখে অধিকাংশ ফিশিংবোট ঘাটে ফিরে সুন্দরবনের ভেদাখালী ও আলোরকোল খালে নিরাপদ আশ্রয় নিয়েছে। তিনদিন আগে তারা সাগরে এসেছেন। আবহাওয়া ভালো হলে জেলেরা পুনরায় সাগরে মাছ ধরতে যাবে।
সাউথখালী ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. খলিলুর রহমান বলেন, শরণখোলা, চালিতাবুনিয়া, সোনাতলা ও ত্যারাবাকা এলাকায় প্রায় দুই হাজার পরিবার বেড়িবাঁধের বাইরে থাকায় জলোচ্ছ্বাসের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের শরণখোলা রেঞ্জ কর্মকর্তা (এসিএফ) শেখ মাহবুব হাসান বলেন, পূর্ব সতর্কতার অংশ হিসেবে ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে বনের কটকা, কচিখালী ও শ্যালারচরের বনরক্ষীদের নিকটস্থ ফরেস্ট টহল ফাঁড়িতে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
শরণখোলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নুর-ই-আলম সিদ্দিকী বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোখা’র ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। উপজেলায় ৯১টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা রাখা রয়েছে। বেড়িবাঁধের বাইরে থাকা মানুষজনকে আশ্রয় কেন্দ্রে সরিয়ে নেওয়া।