সিলেট ২৩শে জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৯ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ২:৪০ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ২২, ২০২০
রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে দীর্ঘ কয়েক দশকের জাতিগত নির্মূল অভিযান ২০১৭ সালের আগস্টে যে ভয়াবহ নিষ্ঠুরতার রূপ নিয়েছিল, তার ন্যায়বিচার পাওয়ার আশা এবার বাস্তব হিসেবে ধরা দিতে পারে। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে গণহত্যাসহ সব ধরনের নিপীড়নের হাত থেকে সুরক্ষা দেওয়ার লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা চেয়ে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের (আইসিজে) কাছে গাম্বিয়া যে আবেদন করেছে, কাল সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ঘোষণা করবেন ১৭ জন বিচারপতি।
রোহিঙ্গা গণহত্যার অভিযোগে মিয়ানমারকে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে) নিয়েছে গাম্বিয়া। বৃহস্পতিবারই হতে পারে মিয়ানমারের হিসাব মেলানোর দিন।
অবশ্য এই সিদ্ধান্ত ঘোষণার তিন দিন আগে গত সোমবার মিয়ানমারের গঠিত একটি তদন্ত কমিটি বলেছে, ২০১৭-এর রোহিঙ্গা সংঘাতে যুদ্ধাপরাধ এবং গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন ঘটেছে। তবে সেগুলোতে গণহত্যার উদ্দেশ্য ছিল না।
ইনডিপেনডেন্ট কমিশন অব ইনকোয়ারি (আইসিওই) গতকাল মঙ্গলবার দেশটির প্রেসিডেন্ট উইন মিন্ট এবং স্টেট কাউন্সেলর অং সান সু চির সঙ্গে দেখা করে তাদের চূড়ান্ত প্রতিবেদন পেশ করেছে।