সিলেট ২৪শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১১ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ৭:৪০ অপরাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ২৬, ২০২০
স্টাফ রির্পোটারঃঃ
আবারো আলোচনায় দুই চৌধূরী। দুই চৌধূরীরে নিয়ে আবারও চলছে সিলেটে রাজনৈতিক আলোচনা। খুব শীঘ্রই সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের কমিটি গঠন করা হবে বলে জানা গেছে। আর জেলা পূর্ণাঙ্গ কমিটি নিয়ে আবারও রাজনৈতিক মাঠে এসেছে দুই চৌধূরীর নাম। দুই জনেই রাজনৈতিক মাঠে সরব।সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের কমিটিতে সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে আলোচনায় রয়েছেন এই দুই চৌধুরী।
সূত্র জানায়, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি আলোচনায় রয়েছেন, সাবেক কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও সিলেট-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শফিকুর রহমান চৌধুরী এবং সাবেক সহ-সভাপতি সিলেট-৩ আসনের সংসদ সদস্য মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী কয়েস।
সুত্র জানায়, কমিটি গঠনের লক্ষে ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাকর্মীদের তালিকা করা হচ্ছে। ত্যাগীদের যাতে মুল্যায়ন করা হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখার জন্য দলের সভানেত্রী শেখ হাসিনা তাগিদ দিয়ে আসছেন। তাই ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সাবেক ত্যাগী নেতাদের সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড পর্যালোচনা করে মূল্যায়নের চেষ্টা করা হচ্ছে।
সর্বোপরী, একটি গ্রহণযোগ্য পূর্ণাঙ্গ কমিটি উপহার দেওয়ার চেষ্টা করছেন জেলা সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক।
তবে, জেলা আওয়ামী লীগের এ পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে কারা স্থান পাচ্ছেন-এ নিয়ে যেমন কৌতুহল রয়েছে, তেমনি দায়িত্বশীল কাঙ্খিত পদপ্রাপ্তি নিয়েও উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় রয়েছেন পদপ্রত্যাশিরা। এ নিয়ে তারা নানাভাবে লবিং-তদ্বির চালালেও নতুন কমিটিতে তাদের অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারছেন না প্রদপ্রত্যাশিদের কেউই।
বিশেষ করে জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে যারা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী ছিলেন-পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে তাদের অবস্থানই বা কী থাকছে, সহসভাপতি ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে থাকা সাবেকদের নতুন কমিটিতে কীভাবে মূল্যায়ণ করা হচ্ছে-তা নিয়ে কৌতুহল বাড়ছে।
সিনিয়র পদের আলোচনায় সাবেক কমিটির ৬ নং ৮ নং সহসভাপতি যথাক্রমে আশফাক আহমদ চৌধুরী ও অ্যাডভোকেট শাহ ফরিদ আহমদের নামও রয়েছে। তবে শেষ পর্যন্ত দুই চৌধুরীর একজনকে সিনিয়র সহসভাপতি পদে দেখা যেতে পারে।