৭ হাজার অভিবাসী নিজ দেশে স্বেচ্ছায় ফেরত গেল

প্রকাশিত: ২:০৯ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ২৯, ২০২৫

৭ হাজার অভিবাসী নিজ দেশে স্বেচ্ছায় ফেরত গেল

আন্তর্জাতিক ডেস্ক ::

২০২৪ সালে ফ্রান্সে অনিয়মিত বা বৈধ বসবাসের অনুমতি ছাড়া অবস্থানরত ছয় হাজার ৯০৮ জন বিদেশি নাগরিক স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরে গিয়েছেন। এই সংখ্যা ২০২৩ সালের তুলনায় ২ দশমিক ৩৬ ভাগ বেশি। খবর ইনফো মাইগ্রেন্টসের।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা ফরাসি সরকারের ‘স্বেচ্ছা প্রত্যাবর্তন’ কর্মসূচীর আওতায় ২০২৪ সালে ফ্রান্স থেকে নিজ নিজ দেশে ফিরে গিয়েছেন। ফ্রান্সে অভিবাসীদের ‘স্বেচ্ছা প্রত্যাবর্তন’ কর্মসূচীটি অভিবাসন এবং ইন্টিগ্রেশন বিষয়ক ফরাসি দপ্তর (অফি) পরিচালনা করে থাকে।সাম্প্রতিক বছরগুলোর মধ্যে ২০২২ সালে সর্বোচ্চ ১১ হাজার অভিবাসী স্বেচ্ছায় অথবা জোরপূর্বক অপসারণ নীতির আওতায় ফ্রান্স ত্যাগ করেছে।

 

ইউরোপীয় প্রতিবেশীদের তুলনায় ফ্রান্স ‘স্বেচ্ছা রিটার্ন’-এ উল্লেখযোগ্যভাবে পিছিয়ে রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, ২০২২ সালে জার্মানি ২৬ হাজার ৫৪৫টি স্বেচ্ছা প্রত্যাবাসন নথিভুক্ত করেছে। অভিবাসন এবং ইন্টিগ্রেশন বিষয়ক ফরাসি দপ্তর (অফি)-এর পরিচালক দিদিয়ের লেসচি বলেন, স্বেচ্ছা প্রত্যাবসনের পরিসংখ্যান এখনও কম রয়ে গেছে।

 

তিনি স্বীকার করেছেন, অফি এটি বাড়াতে আরও কাজ করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, প্রত্যাবর্তনকারী দেশগুলোর দূতাবাসগুলোর সাথে সম্পর্ক আরও বাড়াতে হবে।

ফ্রান্সে অনিয়মিত অবস্থায় থাকা এবং ফরাসি অঞ্চল ত্যাগের নোটিশ (ওকিউটিএফ) পাওয়া ব্যক্তিরা নিজ দেশে চলে যেতে চাইলে বিনামূল্যে বিমান টিকেট এবং আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়।

 

এছাড়া কিছু দেশের অভিবাসীদের নিজ দেশে ফিরে গিয়ে কোন পেশাদার প্রকল্পের অর্থায়নের জন্যেও অর্থায়ন করা এক্ষেত্রে গড়ে পাঁচ থেকে ছয় হাজার ইউরো থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১০ হাজার ইউরো কর্মসংস্থানের জন্য প্রদান করা হয়। তবে এটি নিজ দেশে যাওয়ার পর ইইউ সীমান্ত সংস্থা (ফ্রন্টেক্স) এর আওতায় পরিশোধ করা হয়।

 

ফ্রান্সে অবস্থানরত অনিয়মিত অভিবাসীদের মধ্যে ২০ শতাংশেরও কম ব্যক্তিকে কর্তৃপক্ষ জোরপূর্বক ফেরত পাঠাতে পারে। যার ফলে অভিবাসন বিষয়ক গবেষকরা আর্থিক অনুদানের মাধ্যমে স্বেচ্ছা প্রত্যাবাসন কর্মসূচীকে গুরুত্ব দিচ্ছেন।

 

২০২৪ সালে ফ্রান্সে অনিয়মিত বা বৈধ বসবাসের অনুমতি ছাড়া অবস্থানরত ছয় হাজার ৯০৮ জন বিদেশি নাগরিক স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরে গিয়েছেন। এই সংখ্যা ২০২৩ সালের তুলনায় ২ দশমিক ৩৬ ভাগ বেশি। খবর ইনফো মাইগ্রেন্টসের।

 

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা ফরাসি সরকারের ‘স্বেচ্ছা প্রত্যাবর্তন’ কর্মসূচীর আওতায় ২০২৪ সালে ফ্রান্স থেকে নিজ নিজ দেশে ফিরে গিয়েছেন। ফ্রান্সে অভিবাসীদের ‘স্বেচ্ছা প্রত্যাবর্তন’ কর্মসূচীটি অভিবাসন এবং ইন্টিগ্রেশন বিষয়ক ফরাসি দপ্তর (অফি) পরিচালনা করে থাকে।

 

সাম্প্রতিক বছরগুলোর মধ্যে ২০২২ সালে সর্বোচ্চ ১১ হাজার অভিবাসী স্বেচ্ছায় অথবা জোরপূর্বক অপসারণ নীতির আওতায় ফ্রান্স ত্যাগ করেছে।

ইউরোপীয় প্রতিবেশীদের তুলনায় ফ্রান্স ‘স্বেচ্ছা রিটার্ন’-এ উল্লেখযোগ্যভাবে পিছিয়ে রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, ২০২২ সালে জার্মানি ২৬ হাজার ৫৪৫টি স্বেচ্ছা প্রত্যাবাসন নথিভুক্ত করেছে।অভিবাসন এবং ইন্টিগ্রেশন বিষয়ক ফরাসি দপ্তর (অফি)-এর পরিচালক দিদিয়ের লেসচি বলেন, স্বেচ্ছা প্রত্যাবসনের পরিসংখ্যান এখনও কম রয়ে গেছে।

 

তিনি স্বীকার করেছেন, অফি এটি বাড়াতে আরও কাজ করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, প্রত্যাবর্তনকারী দেশগুলোর দূতাবাসগুলোর সাথে সম্পর্ক আরও বাড়াতে হবে।

ফ্রান্সে অনিয়মিত অবস্থায় থাকা এবং ফরাসি অঞ্চল ত্যাগের নোটিশ (ওকিউটিএফ) পাওয়া ব্যক্তিরা নিজ দেশে চলে যেতে চাইলে বিনামূল্যে বিমান টিকেট এবং আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়। এছাড়া কিছু দেশের অভিবাসীদের নিজ দেশে ফিরে গিয়ে কোন পেশাদার প্রকল্পের অর্থায়নের জন্যেও অর্থায়ন করা হয়।

 

এক্ষেত্রে গড়ে পাঁচ থেকে ছয় হাজার ইউরো থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১০ হাজার ইউরো কর্মসংস্থানের জন্য প্রদান করা হয়। তবে এটি নিজ দেশে যাওয়ার পর ইইউ সীমান্ত সংস্থা (ফ্রন্টেক্স) এর আওতায় পরিশোধ করা হয়।

ফ্রান্সে অবস্থানরত অনিয়মিত অভিবাসীদের মধ্যে ২০ শতাংশেরও কম ব্যক্তিকে কর্তৃপক্ষ জোরপূর্বক ফেরত পাঠাতে পারে। যার ফলে অভিবাসন বিষয়ক গবেষকরা আর্থিক অনুদানের মাধ্যমে স্বেচ্ছা প্রত্যাবাসন কর্মসূচীকে গুরুত্ব দিচ্ছেন।

Spread the love